ফ্রিল্যান্সিং টিউটোরিয়ালস(freelancing Tutorials) - অধ্যায় - ২

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><h3 style="text-align: justify;"><span style="font-size: medium;">আউটসোর্সিং (Outsourcing) হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠানের কাজ নিজেরা না করে বাইরের কোন প্রতিষ্ঠানের বা ব্যক্তির সাহায্যে করিয়ে নেয়া। এই কাজ হতে পারে কোনো প্রকল্পের অংশ বিশেষ অথবা সমগ্র প্রকল্প। ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) হচ্ছে যখন কোন ব্যক্তি কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাজ করে থাকেন। একজন ফ্রিল্যান্সারের যেরকম রয়েছে কাজের ধরণ নির্ধারণের স্বাধীনতা, তেমনি রয়েছে যখন ইচ্ছা তখন কাজ করার স্বাধীনতা। গতানুগতিক অফিস সময়ের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার স্বীমাবদ্ধ নয়। কোম্পানিগুলো সাধারণত আউটসোর্সিং করে উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য। অনেক সময় পর্যাপ্ত সময়, শ্রম অথবা প্রযুক্তির অভাবেও আউটসোর্সিং করা হয়। মূলত তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর কাজগুলো (যেমন - Web Development, Software Development, Writing & Content, Design, Multimedia & Architecture, SEO/SEM/SMM, Data Entry ইত্যাদি) আউটসোর্সিং করা হয়। যেসকল দেশ এই ধরনের সার্ভিস প্রদান করে থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ভারত, ইউক্রেন, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, চীন, ফিলিপিন, রাশিয়া, পাকিস্তান, পানামা, নেপাল, বাংলাদেশ, রোমানিয়া, মালয়েশিয়া, মিশর এবং আরো অনেক দেশ। </span></h3><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="ফ্রিল্যান্সিং টিউটোরিয়ালস(freelancing Tutorials) - অধ্যায় - ২ " border="0" height="328" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjIE2JTvGkL6Utfys46x3KzcoFzAOfXWXhhRR58iqmN1armfY6pACoXMN3zAu0dqnE3L29r1cXvhWr2yHF0hEvR1wxSVLG3fTPtqYD1mcUpX4Cjdrkn9erCzNrjDIJmA6OZykh04RX79nQ/s1600/freelance_myths_03.jpg" title="ফ্রিল্যান্সিং টিউটোরিয়ালস(freelancing Tutorials) - অধ্যায় - ২ " width="640" /></div><h3 style="text-align: justify;"><span style="font-size: medium;"></span><span style="font-size: medium;"></span></h3><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: x-large;">♣</span> <u><b>কিভাবে শুরু করবেন</b></u><br /><br />একজন ক্লায়েন্ট আপনাকে তখনই কাজ দেবেন, যখন তিনি আপনার প্রোফাইল দেখে সন্তুষ্ট হবেন, এবং আপনি যেই অ্যামাউন্ট বিড করবেন তা তার মনঃপুত হবে। সুতরাং সবার প্রথমেই আপনাকে এমন একটি সুন্দর ও গোছানো প্রোফাইল বানাতে হবে যা দেখে যেকোন ব্যক্তি আপনার সাথে কাজ করতে আগ্রহী হবেন। একই সাথে আপনি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস ঘুরে দেখুন, সেগুলোর চাহিদা সম্পর্কে জানুন এবং আপনার প্রোফাইল সেই অনুযায়ী গড়ে তুলুন।<br /><br /><br /><span style="font-size: large;"><span style="font-size: x-large;">♣</span> </span><u><b>একটি ভালো প্রোফাইল বানাতে হলে আপনাকে যা করতে হবেঃ</b></u><br /><br /><span style="font-size: large;">♠</span> নিজেকে কোনো একটি নির্দিষ্ট কাজে দক্ষ করে তুলুন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সাহায্য পাবেন সার্চ ইঞ্জিন (যেমন Google, Bing, Yahoo ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল থেকে। এছাড়া দেশে প্রচুর ট্রেনিং সেন্টার আছে, সেগুলো থেকে কিছু বেসিক ট্রেনিং নিতে পারেন। তবে শুধু ট্রেনিং সেন্টারগুলোর উপর নির্ভর করলেই হবে না, এগিয়ে যেতে গেলে আপনাকে নিজে থেকেই কাজ সম্পর্কিত অনেক কিছু শিখতে হবে।<br /><br /><span style="font-size: large;">♠</span> আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কিছু কাজ তৈরী করুন। যেমন, আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনিং এ দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে কিছু ওয়েব পেইজ বানান, সেগুলো আপনার মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইলে দেখান। আবার আপনি যদি লেখালেখি বা ফটোগ্রাফীর কাজে পারদর্শী হন তাহলে সেগুলোর কিছু নমুনা আপনার প্রোফাইলে রাখুন।<br /><br /><span style="font-size: large;">♠</span> ODesk.com, Freelancer.com, elance.com ইত্যাদি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে দক্ষতা পরিমাপের পরীক্ষা দেওয়া যায়। এগুলো দেওয়া জরুরী। যার যত বেশি পরীক্ষা দেওয়া থাকে তার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেড়ে যায়।<br /><br /><span style="font-size: large;">♠</span> আপনার প্রোফাইল এবং দক্ষতাগুলো শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ছাড়াও অন্যান্য জায়গা – যেমন বন্ধুমহল, সামাজিক যোগাযোগের সাইট, ব্লগিং সাইট অথবা ফোরামগুলোতে শেয়ার করুন। <br /><br /><br /><span style="font-size: x-large;">♣</span> <u><b>ক্লায়েন্ট পাবেন কিভাবে</b></u><br /><br />একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ফ্রিল্যান্সারগণ সবচেয়ে বেশি কাজ পান অন্য কারো রেফারেন্সের মাধ্যমে। আপনার যদি পরিচিত এমন কেউ না থাকেন যিনি আপনাকে রেফার করতে পারেন, তাহলে সুন্দর প্রোফাইল বানিয়ে, সঠিক টাকা বিড/ আওয়ারলী রেট নির্ধারণ করে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করুন। প্রথম কাজ পাওয়াটা অনেক ক্ষেত্রেই ভাগ্যের উপর নির্ভরশীল। আপনি ৩ দিনেও কাজ পেতে পারেন, আবার ৩ মাস-ও লেগে যাতে পারে। এটি আপনার ধৈর্যের একটি বড় পরীক্ষা।<br /><br />একবার কাজ পেয়ে গেলে, সেই কাজটি মন দিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণভাবে শেষ করুন। এতে ক্লায়েন্ট খুশি হয়ে আপনাকে ভালো ফিডব্যাক দেবেন। পরবর্তীতে আপনি এই ক্লায়েন্টের কাছ থেকেই নতুন কাজ পেতে পারেন। <br /><br /><br /><span style="font-size: x-large;">♣</span> <u><b>কি কাজ করবেন</b></u><br /><br />ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন কাজ পেতে পারেন। সহজ কাজগুলোর মধ্যে আছে Search Engine Optimization, Article writing, Data Entry ইত্যাদি। স্বভাবতই কাজগুলো যেহেতু সহজ, সেহেতু এগুলোতে বিডিং হয় সবচেয়ে বেশি এবং এগুলো সহসা পাওয়াও দুষ্কর। এগুলোর চাইতে একটু কঠিন কাজ হল Web Development, Product Development, Software Development, Graphics Designing ইত্যাদি। কঠিন কাজগুলোতে সহজ কাজের চাইতে পে-মেন্ট বেশি থাকে।<br /><br />আপনি কোন্ কাজটি করবেন সেটি নির্ভর করে আপনি কোন্ কাজে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন এবং মার্কেটপ্লেসে তার চাহিদা কেমন। সবসময় এই দুটো বিষয়ের ওপর ভারসাম্য রাখার চেষ্টা করুন।<br /><br />আপনার কাজটি কতটা জটিল, এটি সম্পন্ন করতে কত সময় লাগবে এবং অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে রেট নির্ধারিত হয়। ফিক্সড পেমেন্টের কাজগুলো ৩০ ডলার থেকে শুরু করে ১০০০ বা তারও বেশি ডলারের হয়।<br /><br /><br /><span style="font-size: x-large;">♣</span> <u><b>কিভাবে বিড করবেন</b></u><br /><br /><span style="font-size: large;">♦</span> প্রধানত দুই প্রকারে বিডিং করা হয়ঃ<br /><br /><span style="font-size: large;">♠</span> Project Fee: কোনো একটি প্রজেক্ট যখন মার্কেটপ্লেসে দেওয়া হয়, তখন আপনি পুরো প্রজেক্টটি সম্পন্ন    করতে কত পারিশ্রমিক নিবেন তা নিয়ে বিডিং করতে পারেন। </div><div style="text-align: justify;"><br /><span style="font-size: large;">♠</span> Hourly Rate: এই পদ্ধতিতে আপনি কোনো একটি প্রজেক্টের জন্য কাজ করতে প্রতি ঘন্টায় কত পারিশ্রমিক নেবেন, তা নিয়ে বিড করতে পারেন। </div></div>

ফ্রিল্যান্সিং টিউটোরিয়ালস(freelancing Tutorials) - অধ্যায় - ২

আউটসোর্সিং (Outsourcing) হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠানের কাজ নিজেরা না করে বাইরের কোন প্রতিষ্ঠানের বা ব্যক্তির সাহায্যে করিয়ে নেয়া। এই কাজ হতে পার...

Read more »

ফ্রিল্যান্সিং-এর নতুন মাত্রা! স্মার্টফোনে ছবি তুলে আয় করুণ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><h3 style="text-align: justify;">স্মার্টফোনে ছবি তুলে, সেই ছবি আবার বিক্রি করে আয় করা যায়। ফোয়াপ নামের একটি অ্যান্ড্রয়েড ও আইটিউন্স অ্যাপ দ্বারা ব্যবহারকারীরা ছবি তুলে আয় করতে পারবেন। </h3><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="ফ্রিল্যান্সিং-এর নতুন মাত্রা! স্মার্টফোনে ছবি তুলে আয় করুণ" border="0" height="402" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhTi040rbIqhk8MwyJz3xLQrwQkQWUBD1NvzNnlQwlV8B94kknWvW4U0JhzzEoh-S6B-NFx0gWR9B04awuFCLOFbp7Acu6r-l8McqyokwTsow0fZC6yJfmBNJVtZeqHcU-Mvr_wmlwx_Qc/s1600/foap-screenshot-01.jpg" title="ফ্রিল্যান্সিং-এর নতুন মাত্রা! স্মার্টফোনে ছবি তুলে আয় করুণ" width="640" /></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">যুক্তরাষ্ট্রের ডিয়ানা ভ্যালোরোজ জানেন তার স্মার্টফোনের প্রতিটি ক্লিক মানেই আয়। তিনি ৬৮টি ছবি বিক্রি করে তিনশ ডলার আয় করেছেন। ছবিগুলো ছিল সকালের নাস্তা থেকে বিকেলের খেলাধুলা কিংবা প্রকৃতির নানা বৈচিত্রময় ছবি। সবগুলো ছবিই তিনি তুলেছেন ফোয়াপ অ্যাপ ব্যবহার করে। অ্যাপটি ছবিগুলো বিক্রি করে বড় ধরনের কোম্পানীর বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে যেমন মাস্টারকার্ড, পুমা ইত্যাদি। প্রতিটি ছবি বিক্রি করা হয় ১০ ডলার বা ৮০০ টাকা। ব্যবহারকারী পায় ৫ ডলার এবং ফোয়াপ কোম্পানি পায় ৫ ডলার। </div><div style="text-align: justify;">ফোয়াপের এই ব্যবসাটি বেশ চমৎকারভাবে দাড়িয়ে গিয়েছে কারণ এটি সবচেয়ে কম খরচে একটি ছবির স্টক থেকে ছবি ক্রয়ের মাধ্যম। যেখানে পেশাদার কিংবা অপেশাদাররা সুন্দর কিছু ছবি উপহার দিচ্ছে। ফোয়াপ কর্তৃপক্ষ বলেন তাদের ব্যবহারকারীর অর্ধেক ছবি জমা দিচ্ছে এখানে আর অর্ধেক সেই ছবিগুলোর রেঙ্কিং করছে। ব্যবহারকারী ভিত্তিক এই অ্যাপটি ফটোস্টকের ২৫ ভাগ কিনে নিয়েছে। যা ফটোস্টকের ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজারমূল্যের মোট আর্থিক দিকের প্রায় চারভাগের একভাগ। বর্তমানে অ্যাপটি প্রতিযোগিতা করছে আইস্টক, গেটি এবং অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের মতো বড় বড় কোম্পানির সাথে। </div><div style="text-align: justify;">ক্যালিফোর্নিয়ার বাসিন্দা ডাইয়াম প্রায় ৪০০০ ডলার ইতিমধ্যে আয় করেছেন এখানে ছবি জমা দিয়ে। তিনি গত বছর ফোয়াপে প্রতিযোগিতা করে জিতেছেন। সনি এবং মাস্টারকার্ড তার ছবিগুলো কিনে নিয়েছে। হেইকিন তার একটি ছবি ১০০ ডলার দিয়ে কিনে নিয়েছে। অ্যাডাম হেমিল্টন নামের ৪২ বছর বয়সী একজন যুক্তরাজ্যবাসীর ছবি ৫০০ ডলার দিয়ে কিনে নিয়েছে মাস্টারকার্ড। হেমিল্টনের আরেকটি ছবি পুমা কিনে নিয়েছে ২০০০ ডলার দিয়ে। বেশি দামী ছবিগুলোর জন্য বড় কোম্পানিরা ফোয়াপে প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে।<br /><br /><u><b>ভিডিও দেখুনঃ</b></u> <br /><br /><iframe allowfullscreen="allowfullscreen" frameborder="0" height="360" src="//www.youtube.com/embed/lJYq9G-MmA0?feature=player_embedded" width="640"></iframe><br /><br />আর দেরি না করে ফোয়াপ ইন্সটল করতে লগইন করুন <a href="https://foap.com/" rel="nofollow" target="_blank">ফোয়াপ.কম</a>! </div></div>

ফ্রিল্যান্সিং-এর নতুন মাত্রা! স্মার্টফোনে ছবি তুলে আয় করুণ

স্মার্টফোনে ছবি তুলে, সেই ছবি আবার বিক্রি করে আয় করা যায়। ফোয়াপ নামের একটি অ্যান্ড্রয়েড ও আইটিউন্স অ্যাপ দ্বারা ব্যবহারকারীরা ছবি তুলে আয় কর...

Read more »

ফ্রিল্যান্সিং টিউটোরিয়ালস(freelancing Tutorials) - ফ্রিল্যান্সিং কি? কেন? কিভাবে? - পর্ব ১

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><h3 style="text-align: justify;">বাংলাদেশের জনসংখ্যার বড় অংশই এখন তরুণ। আর তরুণরাই পারে একটি দেশের অর্থনীতির গতি পরিবর্তন করতে। মোট জনসংখ্যার ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা এখন বেশি, যা জনসংখ্যার প্রায় ৩২ শতাংশ (উৎসঃ CIA - The World Factbook)। ২০১৫ - ২০১৬ সালের মধ্যে এটা ৪০ শতাংশে উন্নীত হবে। কোনো দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীর সংখ্যা যখন আনুপাতিক হারে সবচেয়ে বেশি থাকে তখন তাকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড (Demographic Dividend) বা ডেমোগ্রাফিক বোনাস (Demographic Bonus) বলে। এ অবস্থাকে আবার উইন্ডোজ অব অপরচুনিটিও (Windows of Opportunity) বলা হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে কোনো দেশের উন্নয়নের সম্ভাবনাময় দুয়ার খুলে যেতে পারে। আর যদি সঠিক সময়ে তাদের সঠিকভাবে কাজে লাগানো না যায় তাহলে তা যেকোনো দেশের জন্য বোঝা ও মারাত্মক বিপদের কারণ হবে। বাংলাদেশের এই শিক্ষিত বিপুল কর্মক্ষম জনগণকে অনলাইনে আউটসোর্সিং কাজের যোগ্য হিসেবে অথবা ফ্রিল্যান্সার হিসাবে গড়ে তোলা অন্যতম ফলপ্রসু সমাধান হতে পারে। </h3><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="ফ্রিল্যান্সিং টিউটোরিয়ালস(freelancing Tutorials) - ফ্রিল্যান্সিং কি? কেন? কিভাবে? - পর্ব ১ " border="0" height="354" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEho9FC613HuFSus6j_vxg6kvmFNE6twcb8crATK4LN8d2f2_cAZFqeb8ceEEIufX_Nfx9PjJSc0VI-MZNI20_QfqBwkEhGJh2OhOto3nNm7c_csdZQZ_gWBANX50uCakvFeRiYRgNKS5hI/s1600/freelancer-with-skills.jpg" title="ফ্রিল্যান্সিং টিউটোরিয়ালস(freelancing Tutorials) - ফ্রিল্যান্সিং কি? কেন? কিভাবে? - পর্ব ১ " width="640" /></div><div style="text-align: justify;"><br /><br />আউটসোর্সিং (Outsourcing) হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠানের কাজ নিজেরা না করে বাইরের কোন প্রতিষ্ঠানের বা ব্যক্তির সাহায্যে করিয়ে নেয়া। এই কাজ হতে পারে কোনো প্রকল্পের অংশ বিশেষ অথবা সমগ্র প্রকল্প। ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) হচ্ছে যখন কোন ব্যক্তি কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাজ করে থাকেন। একজন ফ্রিল্যান্সারের যেরকম রয়েছে কাজের ধরণ নির্ধারণের স্বাধীনতা, তেমনি রয়েছে যখন ইচ্ছা তখন কাজ করার স্বাধীনতা। গতানুগতিক অফিস সময়ের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার স্বীমাবদ্ধ নয়। কোম্পানিগুলো সাধারণত আউটসোর্সিং করে উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য। অনেক সময় পর্যাপ্ত সময়, শ্রম অথবা প্রযুক্তির অভাবেও আউটসোর্সিং করা হয়। মূলত তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর কাজগুলো (যেমন - Web Development, Software Development, Writing & Content, Design, Multimedia & Architecture, SEO/SEM/SMM, Data Entry ইত্যাদি) আউটসোর্সিং করা হয়। যেসকল দেশ এই ধরনের সার্ভিস প্রদান করে থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ভারত, ইউক্রেন, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, চীন, ফিলিপিন, রাশিয়া, পাকিস্তান, পানামা, নেপাল, বাংলাদেশ, রোমানিয়া, মালয়েশিয়া, মিশর এবং আরো অনেক দেশ।<br /><br /><br />♣ <u><b>ফ্রিল্যান্সিং-এর ইতিহাস</b></u><br /><br />বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং-এর ইতিহাস খুব বেশি পুরানো নয়। গত তিন-চার বছরে এই পেশা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কিন্তু বিশ্বের অন্যান্য দেশে ফ্রিল্যান্সিং-এর ধারণাটি আগে থেকেই ছিল। এর সুচনা হয়েছিল ১৯৯৮ সালে। “GURU” –সর্বপ্রথম ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যা ১৯৯৮ সালে SOFTmoonlighter.com হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জনপ্রিয়তার ধারাবাহিকতায় পরে Elance.com, RentAcoder.com, Odesk.com, GetAFreelancer.com, Freelancer.com, Limeexchange.com সহ আরো অনেক মার্কেটপ্লেস প্রতিষ্ঠিত হয়। ইন্টারনেটের বিস্তৃতির কারনে বাংলাদেশেও ফ্রিল্যান্সিং দিন দিন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।<br /><br /><br />♣ <u><b>ফ্রিল্যান্সিং কাজ যেভাবে হয়</b></u><br /><br />যদি কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি (Employer) তার কোনো কাজ আউটসোর্সিং করাতে চান, তাহলে তিনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এসে সেই কাজটির জন্য ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে বিড (Bid) আমন্ত্রন করেন। একটি বিডের মধ্যে একজন ফ্রিল্যান্সার উল্লেখ করেন যে তিনি কত দিনের মধ্যে কাজটি শেষ করতে পারবেন, এজন্য তার পারিশ্রমিক কত হবে। এভাবে একটি কাজের যে কয়টি বিড হয় সেগুলোর মধ্য থেকে সবচেয়ে যোগ্য এবং সুবিধাজনক বিডটিকে Employer নির্বাচন করেন। এরপর সেই ফ্রিল্যান্সারের সাথে তিনি যোগাযোগ করেন এবং কাজের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। কাজ শেষে বিভিন্ন পদ্ধতিতে পে-মেন্ট করা হয় যা “টাকা তুলবেন কিভাবে” অংশে বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।<br /><br /><br />♣ <u><b>ফ্রিল্যান্সিং করার পূর্বশর্ত</b></u><br />ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য কোনো একটি বিষয়ে দক্ষতা থাকা জরুরী। তার সাথে আপনার ইন্টারনেট ব্যবহারের উপরেও ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। তবে আপনার যদি কম্পিউটারের একাধিক বিষয়ে দক্ষতা থাকে, তাহলে স্বভাবতই আপনি বড় পরিধিতে কাজ করতে পারবেন। আপনার ক্লায়েন্টদের বেশিরভাগই হবেন অবাঙ্গালী, সুতরাং তাদের সাথে আপনার ইংরেজিতে যোগাযোগ করতে হবে। তারা Skype বা অন্য মেসেঞ্জার সার্ভিসের মাধ্যমে আপনার ইন্টারভিউ নিতে পারেন। তাই ইংরেজির ওপর ভালো দখল থাকা খুবই গুরূত্বপূর্ণ। </div></div>

ফ্রিল্যান্সিং টিউটোরিয়ালস(freelancing Tutorials) - ফ্রিল্যান্সিং কি? কেন? কিভাবে? - পর্ব ১

বাংলাদেশের জনসংখ্যার বড় অংশই এখন তরুণ। আর তরুণরাই পারে একটি দেশের অর্থনীতির গতি পরিবর্তন করতে। মোট জনসংখ্যার ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী মানুষের সংখ...

Read more »

হ্যাকিং টিউটোরিয়াল!!! :O

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><h3 style="text-align: justify;">আজকে একটা পোষ্ট দেখার পর পড়ে আমি পুরাই টাস্কিত! পিসি-হ্যাকিং-এর টিউটোরিয়াল! :O </h3><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, " border="0" height="354" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiE0EQPOULSNpQI4DTtd3nqzFWyq0usY6A-jV0nj3_oAe8AEy1t7aIyQqSEKRbxTDuK2qDcIYMACvLH2X7GL6bYvF0LnlCBAYDqJDacqvPuNJ3PjCzTNR0plk4ipTZuG-wPSpCh9zQWatg/s1600/photo.jpg" title="হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল, " width="640" /></div><div style="text-align: justify;"><br /><br /><b><a href="http://www.techtunes.com.bd/hacking/tune-id/25463" rel="nofollow" target="_blank">পিসি-হ্যাকিং!!এবার Dos Attack এবং ip address ব্যাবহার করে অন্য কম্পিউটারের শেয়ারড ড্রাইভে প্রবেশ করুন!! </a></b><br /><br />Dos Attack নামটা দেখে একটু মন কেমন করে উঠল! :P DoS Attack কি সেটা একটু বলে নেই। Denial-of-service attack কে সংক্ষেপে DoS Attack বলে, যার নীতি হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে কোন সার্ভিস বন্ধ/হ্যাং করে দেয়া। যাই হোক এটা নিয়ে ত্যানা না পেচাই।<br /><br />পোস্টে ঢুকে যা বুঝলাম তা হল ল্যানের কোন আইপি স্টার্ট-> রান এ 192.168.25.25 এরকম একটি আইপি লেখলে যা হবে তাই। মানে যার আইপি লেখবেন সে যদি পিসিতে কিছু শেয়ার দিয়ে রাখে তাহলে সেটা দেখতে পারবেন। এর মধ্যে হ্যাকের কিছু নাই! :P <br /><br />আপনি এই কাজ করতে চাইলে যেকোন একটা নেটস্ক্যানার ডাউনলোড করে নিন। তাই এই ধরনের কিছু করার/শেখার আগে লেখকের জ্ঞান যাচাই করে নিন। :) <br /><br />বিঃদ্রঃ - আমার এই পোস্টের উদ্দেশ্য কাউকে ছোট করা না, কিছু ভুল ধারনা শুধরে দেয়া! :) </div></div>

হ্যাকিং টিউটোরিয়াল!!! :O

আজকে একটা পোষ্ট দেখার পর পড়ে আমি পুরাই টাস্কিত! পিসি-হ্যাকিং-এর টিউটোরিয়াল! :O পিসি-হ্যাকিং!!এবার Dos Attack এবং ip address ব্যাবহার করে অন্...

Read more »

আপনার মোবাইলটি আসল নাকি ক্লোন(নকল)??? আপনি কি জানেন??? খুব সহজেই জানার উপায় শিখে নিন! :)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><h3 style="text-align: justify;">বাজার এ এখন নানা রকমের ক্লোন আর মাস্টারকপি ফোন দিয়ে ভরে গেছে। কোনটা আসল আর কোনটা নকল বোঝাই যায় নাহ। এদের প্রতারনার শিকার হয়েছেন এরকম অনেকই আছে। আপনাকে যাতে আর ধরা খেতে না হয়  সে জন্যই আসলে এই পোষ্টটি করা। </h3><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="আপনার মোবাইলটি আসল নাকি ক্লোন(নকল)??? আপনি কি জানেন??? খুব সহজেই জানার উপায় জেনে নিন! :) " border="0" height="264" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhMUPY5vy7pRszwOBfMu9ovsrfxiLIoJPZFDcepIVluvE2GvC1YRGnp-vyjN_ex5nkOR8Kc7SXLEaiHKSwtGhchNNzyd_cHVXi-wLq9GRjRpqEW_eMZiHPtp5r2WoLJ-k_UJnjQvOZkyXM/s1600/NEW-Original-NEO-M1-Mobile-Phone-MTK6582-Quad-Core-Android-Smartphone-5-0-Inch-HD-IPS.jpg" title="আপনার মোবাইলটি আসল নাকি ক্লোন(নকল)??? আপনি কি জানেন??? খুব সহজেই জানার উপায় জেনে নিন! :) " width="640" /></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><br />☼ <u><b>কীভাবে বুঝবেন যে আপনার ফোনটা আসল?</b></u></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">♦ প্রথমে এই <a href="http://tech.smartzonebd.com/imei-checker/" rel="nofollow" target="_blank"><b>ওয়েবসাইটে</b></a> প্রবেশ করুন। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">♦ তারপর আপনার ফোনের IMEI নাম্বার দিন নিচের ছবির মতো। (আপনার ফোনের  IMEI নাম্বার পাবেন *#06# প্রেস করে)। </div><div style="text-align: justify;"><img border="0" height="308" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhXFNPnUBC-471rePmyiMmmo5JJXPDxGnR7PkX2LXx06GqSerKJeXEl0iEt66AqnUZtXimaLHXjIJh5AgqXq9w34fs-D6X-BhJbn_Fv3-FGH3D8qKhvsxV1IkXlWSvxBCTnBHqtrNwo4Kg/s1600/hshffhtsh.png" width="640" /><br /><br />♦ তারপর CHECK এ ক্লিক করুন। <br /><br />♦ অরিজিনাল ব্র্যান্ডের ফোন হলে আপনার ফোনের সকল তথ্য চলে আসবে। (নিচের ছবির মতো)। </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img border="0" height="636" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg4P9UZK4-dCgOiVq_mBPLSg9bSS-QPFNXZ0OuMi3vqsdTCmX569Uw3GRiXmK-Ddfko5PIds_mdYJewbSpHNZUiZzudynMEKPQXBSdFOrn2H5yMfwAWnXbOkUGGDyRhZpOqzft2b7vUtXA/s1600/fjhjf.png" width="640" /></div><div style="text-align: justify;"><br />♦ আপনার ফোন কি অরিজিনাল? নাকি ক্লোন/ মাস্টারকপি!! খুব সহজে আপনি দেখে নিন। <br /><br />♦ Read More এ ক্লিক করলে আরও বিস্তারিত পাবেন। </div><div style="text-align: justify;"><br />♦ নন-ব্র্যান্ডের বা চায়না ফোনের বা ক্লোন বা মাস্টার কপির  IMEI দিলে কিছু আসবে না।  </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img border="0" height="338" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgfH8LIVoXm8411Uz2RTsarmyzYy64sYULXj6Qy8fvASY8ZMIz9xw8fOMBAqW-Qi6PAwIqGAiC4wjirfYL_3JWyxPwX6gSnu8Xkqpc5M4LRg_TvuW4xmJGuH6vFFnX4Phh7YJ6_aOJsrz0/s1600/fgjf.png" width="640" /></div><div style="text-align: justify;"><br />♦ আপনার মোবাইলটি আসল নাকি ক্লোন(নকল)??? খুব সহজে আপনি দেখে নিন। <br /><br /><u><b>বিঃদ্রঃ</b></u> - এভাবে আপনি আপনার ফোনটি আসল নাকি নকল অথবা মাস্টারকপি তা সহজেই ধরতে পারবেন। আরও কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন ।</div></div>

আপনার মোবাইলটি আসল নাকি ক্লোন(নকল)??? আপনি কি জানেন??? খুব সহজেই জানার উপায় শিখে নিন! :)

বাজার এ এখন নানা রকমের ক্লোন আর মাস্টারকপি ফোন দিয়ে ভরে গেছে। কোনটা আসল আর কোনটা নকল বোঝাই যায় নাহ। এদের প্রতারনার শিকার হয়েছেন এরকম অনেকই ...

Read more »

ফ্রী-ল্যান্সারদের জন্য অতি জরুরী কিছু টিপস

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div class="main-left" style="text-align: justify;"><div class="main-content" role="main" style="text-align: justify;"><div class="site-content page-wrap"><br /><br /><article class="post-438497 post type-post status-publish format-standard has-post-thumbnail category-tutorials tag--- tag---- tag-tips" id="post-438497" itemscope="" itemtype="http://schema.org/Article" role="article"> <header> <h3 class="entry-title" itemprop="name"><span style="font-size: small;"><span style="font-weight: normal;"><b>বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং খুবই জনপ্রিয় একটি শব্দ। যারা অনলাইনে আয় করতে চান তাদের জন্য সব থেকে ভাল পদ্মতি হল ফ্রিলেন্সিং। আপনি যদি খুব ভাল আর্টিকেল লিখতে পারেন(অবশ্যই ইংরেজিতে), যদি খুব ভাল ডিজাইন করতে পারেন, অথবা প্রোগ্রামিং এ পারদর্শী হয়ে থেকে থাকেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং মাধ্যমে আপনিও অনলাইনে আয় করতে পারবেন। অনলাইনে আয়ের জন্য অনেক ধরনের পদ্মতি আছে, তবে নিরাপদ, সঠিক এবং সুনিশ্চিত অর্থ প্রাপ্তির জন্য ফ্রিল্যান্সিং এর বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না।</b> </span></span></h3><h3 class="entry-title" itemprop="name"><span style="font-size: small;"><span style="font-weight: normal;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="ফ্রী-ল্যান্সারদের জন্য অতি জরুরী কিছু টিপস " border="0" height="362" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEicQS55dbmObn0ufuT1jBG6nFFJuyg9YexvsLx0YXHSadTp1x9PyvQpgulVd9uvRwmJbq1RBp1-PA8mUHpkSQLdcZy3wRnpTDzznegQn-viC0gtu3Z5tpKm4R0P8_Ra02xMBNyQqbpmZww/s1600/freelance.jpg" title="ফ্রী-ল্যান্সারদের জন্য অতি জরুরী কিছু টিপস " width="640" /></div></span></span></h3></header><div class="entry-content clearfix"><div id="stcpDiv"><br /><b>ফ্রিল্যান্সিং </b> এর কাজের জন্য অনেকগুলো ওয়েব সাইট রয়েছে। তবে এর মধ্যে সব থেকে ভাল সাইটগুলো হলঃ odesk.com. vworker.com, freelancer.com । এই সাইট গুলোর সবগুলোই আপনাকে অর্থ প্রাপ্তির ব্যাপারটি সুনিশ্চিত করে থাকে। তাই কাজ ঠিক মত করে দিতে পারলে , টাকা পেতে আপনার কোনই সমস্যা হবে না। তবে যেকোন সাইটে কাজ শুরু করার পুর্বে সেই সাইটের নিয়ম-কানুন, বাংলাদেশে অর্থ প্রাপ্তির পদ্মতি সম্পর্কে পুরোপুরি নিশ্চিত হয়ে তার পরে কাজ শুরু করলে ভাল হয়। odesk.com. vworker.com, freelancer.com এই তিনটি ওয়েব সাইট বাংলাদেশে পেমেন্ট প্রদান করে থাকে। ব্যাংক ট্রান্সফার, মানিবুকার্স, পে-ওনিয়ারের মাধ্যমে আপনি টাকা দেশে আনতে পারবেন।<br /><br /><b>ফ্রিল্যান্সিং  </b>এর সব থেকে বড় সুবিধা হল- আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন এবং সেটাও আপনার পছন্দীয় সময়ে। আহা… ভাবতেই ভাল লাগে…। কেউ আপনার উপরে জোর করে কিছু চাপিয়ে দিতে পারবে না। অর্থ্যাৎ আপনিই আপনার ইচ্ছা মত সব কিছু সাজিয়ে গুছিয়ে করার পুর্ন স্বাধীনতা পাচ্ছেন <b>ফ্রিল্যান্সিং </b>ক্যারিয়ারে।<br /><br /><br /><b><b><b>☼ </b></b><u>সময়ই হল ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে গুরুত্বপুর্ন মুলধনঃ</u> </b><br /><br />একজন্ ফ্রিল্যান্সার হিসাবে আপনার কাছে সব থেকে বড় এবং গুরুত্বপুর্ন মূলধন হল “সময়”। ফ্রি-ল্যান্সারদের সব সময় মনে রাখতে হবে, “আপনি আপনার সময় <b>ক্লায়েন্ট  </b>এর জন্য ব্যয় করছেন, অতএব <b>ক্লায়েন্টকে </b>অবশ্যই এর জন্য সঠিক এবং উপযুক্ত মুল্য প্রদান করতে হবে”।<br />এখানে বলে রাখা ভাল – কাজ পাওয়ার আগে অনেক ক্লায়েন্ট ডেমো দেখতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার পুর্ববর্তী কাজের লিঙ্কগুলো তাকে দেখান এবং বলুন যে আপনি এ ধরনের কাজ আগেও করেছেন। অর্থ প্রাপ্তি সুনিশ্চিত হবার পুর্বে কক্ষোনই আপনার কাজ <b>ক্লায়েন্টকে</b> পাঠাবেন না। এতে আপনার আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।<br /><br /><br /><b><b><b>☼ </b></b><u>নতুন কিছু শিখুন এবং কাজে পরিধিকে বাড়ানঃ</u> </b><br /><br /><b> </b>ফ্রিল্যান্সার হিসাবে আপনাকে মনে রাখতে হবে -<b> ” You are an one man army!”. </b>অর্থ্যাৎ আপনাকে সবকিছু সুন্দরভাবে সামলাতে (ম্যানেজ করতে) হবে। প্রজেক্টে বিড করা থেকে শুরু করে, কাজ শেষ করা অবধি সবা কিছু আপনাকেই করতে হবে। এর পরে যখন পেমেন্ট হাতে পাবেন- তখন তার পুরোটার আপনি নিজেই পাবেন।<br /><br />ফ্রিলেন্সারদের কে সব সময় নতুন নতুন সমস্যার সম্মুক্ষীন হতে হয়। এটা অবশ্য খারাপ না… কারন আপনি সমস্যার সম্মুক্ষীন না হলে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন না। ছোট্ট একটি টিপস বলছি – যারা ওয়েব ডিজাইনের কাজ ভাল জানেন তারা প্রথমে যে কোন একটি সাইটে গিয়ে প্রজেক্ট এ বিড করুন। আপনি যদি কিছু মানসম্মত ডিজাইন ক্লায়েন্টকে দেখাতে পারেন তাহলে কাজ পেতে আপনার বেশী দিন লাগবে না। কয়েকটি কাজ করার পর যখন কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন হবে তখন অন্যান্য সাইটে গিয়ে <b>ঢুঁ</b>  দিয়ে জেনে আসুন “আপনার কাজের মার্কেট ভ্যালু” কেমন। যদি অন্যান্য সাইটে কাজের মার্কেট ভ্যালু বেশী হয় তাহলে আপনি যে কোন সময় নতুন সাইটে চলে যেতে পারবেন। আর সাথে থাকবে আপনার পুর্বরতী কাজে অভিজ্ঞতা। ফলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আপনি নতুন কাজ পেয়ে যাবেন।<br /><br /><br /><b><b>☼ <u>কাজের কোয়ালিটি(মানের) দিকে লক্ষ্য রাখুনঃ</u></b></b><br /><br />শুধু টাকার কথা ভেবে যদি কাজের মানের কথা ভুলে যান তাহলে জেনে রাখুন ফ্রি-ল্যান্সিং এ আপনি খুব বেশী সুবিধা করতে পারবেন না !! হ্যা এটা সত্য যে আমাদের সবারই মুল লক্ষ্য হল টাকা উপার্জন করা, তবে তা হতে হবে ক্ল্যায়েন্ট কে ভাল মানের কাজ প্রদান করার মাধ্যমে। আপনি যদি ভাল মানের কাজ <b>ক্লায়েন্টকে </b>প্রদান করতে পারেন তাহলে সে খুশি মনে আপনাকে পে করবে। অনেক সময় <b>ক্লায়েন্টকে </b>খুশি করতে পারলে বোনাস পাবার সম্ভাবনাও থাকে।<br /><br />এছাড়াও<b> ক্লায়েন্ট </b>খুশি হলে আপনাকে বিড করে সময় নষ্ট করতে হবে না। কারন, আপনি একজন ফিক্সড <b>ক্লায়েন্টকে </b>ম্যানেজ করতে পারলে উনি আপনাকে নিয়মিতভাবে কাজ দিতে থাকবেন। আর কাজ করে দিলেই আপনি পেয়ে যাবেন আপনার পেমেন্ট।আর কিছু গুরুত্বপুর্ন বিষয় অবশ্যই মনে রাখা দরকার। আর তা হল –<br /><br />♦ আপনাকে যে কাজটি করে দেওয়ার জন্য বলা হবে, সেটি ডেলেভারী দেওয়ার সময় যেন “ত্রুটি মুক্ত” (Bug Free) হয়।<br />♦ কাজ শেষ হয়ে গেলে-ক্লায়েন্টকে ফিডব্যাক ও রেটিংস দেওয়ার জন্য অনুরোধ করুন। এগুলো আপনাকে পরবর্তী কাজ পেতে সাহায্য করবে।<br />♦ হুট করে পেমেন্ট রেট না বাড়িয়ে, আপনার কাজের অভিজ্ঞতা এবং রেটিংস এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আস্তে-ধীরে বাড়ান।<br />♦ যে সাইটে কাজ করছেন সেখানে নিয়মিত আপনার প্রোফাইলে আপডেট করুন।<br />♦ নতুন টেকনোলজির সাথে পরিচিত হোন এবং নিজেক আপডেট রাখুন। এতে নতুন কাজ পেতে সুবিধা হবে।<br /><br /><br /><b><b>☼ </b><u>কাজ বুঝে বিড করুনঃ</u></b><br /><br />আপনি নিজেই আপনার নিজের বিচারক, অর্থ্যাৎ আপনি নিজে খুব ভাল করে জানেন যে – আপনি কোন কাজটি করতে পারবেন, আর কোনটি পারবেন না। অহেতুক পারবেন না , এমন কাজে বিড করে সময় নষ্ট না করাটাই শ্রেয়। কাজ শুরু করার পুর্বেই <b>ক্লায়েন্ট </b>এর সাথে ভাল মত কথা বলে কাজের ধরন সম্পর্কে বুঝে নিন। এতে করে কাজে ভুল হবার সম্ভাবনা কমে যাবে। কাজ শুরুর পুর্বে আপনি নিজে নির্ধারন করে নিবেন- কাজটি শেষ করতে কত সময় লাগবে। আপনার কাছে যদি মনে হয় কাজটি শেষ করতে ১০ঘন্টা/২দিন লাগবে- তবে চেষ্টা করবেন, যাতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই যেন কাজটি শেষ হয়ে যায়। এর ফলে ক্লায়েন্টকে আপনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কাজটি ডেলীভারী দিতে পারবেন। <br /><br /><br /><b>☼ <u>ভাল ক্লায়েন্ট যোগাড় করুন এবং তাদের সাথে সু-সম্পর্ক বজায় রাখুনঃ</u></b><br /><br /><b></b>ইন্টারনেটে “ফেক” লোকের কোন অভাব নেই! এজন্য কাউকে বিশ্বাস করতে ইচ্ছা হয় না! তাই আমি মনে করি ভাল একজন <b>ক্লায়েন্ট </b>পাওয়া অনেকটা ভাগ্যের ব্যাপার। এজন্য একটি কাজ পাওয়ার পরে চেস্টা করুন আপনার <b>ক্লায়েন্ট,</b> "<b>ফিক্সড একজন ক্লায়েন্ট</b>" বানানোর জন্য। কক্ষোনই ক্লায়েন্টের কাছে মিথ্যা কথা বলবেন না, কিংবা মিথ্যা বলার চেস্টাও করবেন না। আপনার সমস্যাগুলো তার কাছে সুন্দর করে উপস্থাপন  করুন, এবং তাকে বুঝিয়ে বলুন। কাজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তার সাথে সু-সম্পর্ক বজায় রাখুন। এতে করে তার কাছে আপনার গ্রহনযোগ্যতা আরও বাড়বে। <b>ক্লায়েন্টকে </b>আপনার ম্যাসেঞ্জারে যেমন – Yahoo, GTalk, Skype এ রাখুন, যাতে তাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করতে পারেন। এভাবে যদি আপনি ৩/৪ জন “<b>ফিক্সড ক্লায়েন্ট</b>“ম্যানেজ করে ফেলতে পারেন তাহলে আপনাকে কক্ষোনই কাজের জন্য বিড করতে হবে না। তারাই নিয়মিত ভাবে আপনাকে কাজ দিবে। এটাই হল ফ্রিল্যেন্সিং এর সব থেকে বড় সিক্রেট।<br /><br />আজকে তাহলে এটুকুই। আগামী টিঊটোরিয়াল এ ফ্রিলেন্সিং এর নতুন কিছু টিপস নিয়ে আবার হাজির হবো। টিপস গুলো কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না যেন।<br /><br />সবাই ভাল থাকেবন, ভালো রাখবেন! :) </div></div></article></div></div></div></div>

ফ্রী-ল্যান্সারদের জন্য অতি জরুরী কিছু টিপস

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং ...

Read more »

প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিট করে প্রফেশনাল ছবি এডিটর হয়ে যান

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><h3 style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;">প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিটর করতে চান? তাহলে নিচের সফটয়্যারটা আপনার জন্যই। আপনারা অনেকে অবশ্য ভাবছেন ফটোশপের মতো হবে না। আপনি এই সফটয়্যার দিয়ে যদি কোন ছবি এডিট করেন তবে যে কেউ বলবে যে এই কাজ ফটোশপ ছাড়া সম্ভব নয়। কথায় বলে না All good things come in small packages. এটাও তেমনিই। তবে পুরোপুরি ফটোশপ নয়। এটা দিয়ে ছবি এডিট না করা পর্যন্ত আপনি বিশ্বাসই করতে পারবেন না। </span></h3><h3 style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিট করে প্রফেশনাল ছবি এডিটর হয়ে যান " border="0" height="346" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhIGPpQ2KLDD771E_oqim1vznFcOTjsEEhED1zwpRmE5w1P4EPaCwrGjwAh8mSCBc1GpBtFeuHAtFqu9mUV_AT0Y-pcJ-D4oRngNjMMYzeHazUUe1g9QhIhJ0uqyMGQ38a8dR7dHSICrxc/s1600/Beginners-Guide-to-Professional-Photo-Editing-Services.jpg" title="প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিট করে প্রফেশনাল ছবি এডিটর হয়ে যান " width="640" /></div></span></h3><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;"><br /></span></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;"><br /></span></div><div style="text-align: justify;"></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;">☼ <u><b>PhotoInstrument software.</b></u></span></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;"><br />সফটয়্যারটা দিয়ে আপনি নিম্নলিখিত কাজগুলো করতে পারবেনঃ </span></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;">○ বিকৃত চেহারা যেমন চেহারার কালও দাগ, লাল দাগ প্রভৃতি মোছা যায়।<br />○ দেহের যেকোনও অংশ রোগা বা মোটা করা যায়। <br />○ ছবির মধ্যে অবস্থিত যে কোনো অবাঞ্ছিত অংশ বাদ দেওয়া যায় [অবশ্য তা অনেক সময় ছবির ওপর নির্ভর করে]।  <br />○ রেডআই সমস্যা দূর করা যায়। <br />○ চামড়া পরিষ্কার অর্থাৎ সাদা করা যায়। <br />○ হলিউডের মতো মেকাপ করা যায়…. প্রভৃতি। </span></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিট করে প্রফেশনাল ছবি এডিটর হয়ে যান " border="0" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhJki9E355mQjm2a_Q4kzr4Pls_aFDSBW7u9ANlkGmBwrdiXgilyvdCMcnQvX4OkusL61JTKhVlIrF-1GAkhU9Ni5Q7JCrxEaO6UHjXkIu36g3BzNm5c743UCNMKfOPgVsRTgHMNzCw5e8/s1600/photo_instrument_53_max.png" title="প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিট করে প্রফেশনাল ছবি এডিটর হয়ে যান " width="640" /></div><br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিট করে প্রফেশনাল ছবি এডিটর হয়ে যান " border="0" height="480" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi-BL6vKtaIvqzcpIlrF6CJN1Zc8JSvjvqXK73tpe2RlOoDivO34vKEMw0qF_PYZ63QGZW7a9VivEuxRCbZz4IrU2064ElaZSPyKaIfK59HYEIcrno4U3NEp8njmvYrmZhI5QdsHy-W4gY/s1600/1343241977_0.jpg" title="প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিট করে প্রফেশনাল ছবি এডিটর হয়ে যান " width="640" /></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;"></span></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;"><br />☼ <u><b>ডাউনলোড করতে হলেঃ-</b></u></span></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;"><u><b><br /></b></u></span></div><div style="text-align: justify;"></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;"><a href="http://www.mediafire.com/?loulqsftt6pdfqt" target="_blank">Click here (Mediafire Download Link)</a></span></div><div style="text-align: justify;"></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;">☼ <u><b>সিরিয়াল কি এবং ইউজার নেম যথাক্রমে</b></u></span></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;"><br />Email Address: revenge@crew.com <br />Registration Key: 02-UYNOGJIG </span></div><div style="text-align: justify;"><span style="font-size: small;"><br /></span></div></div>

প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিট করে প্রফেশনাল ছবি এডিটর হয়ে যান

প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিটর করতে চান? তাহলে নিচের সফটয়্যারটা আপনার জন্যই। আপনারা অনেকে অবশ্য ভাবছেন ফটোশপের মতো হবে না। আপনি এই সফটয়্যার ...

Read more »

SEO(Search engine Optimization) টিউটোরিয়ালস পর্ব-১০

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><h3 style="text-align: justify;">আমরা অনেক সময় বিভিন্ন সাইটে গিয়ে পোষ্ট বা কমেন্টস করি ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য। কিন্তু সব সাইট থেকেই কি আপনি ভালো ব্যাকলিংক পান? না কেননা যেসকল সাইটের কমেন্ট বা পোষ্ট করার অপশনে Nofollow লিংক এট্রিবিউট করা থাকে সেখান থেকে ব্যাকলিংক পাওয়া সম্ভব নয়। আবার যদি ও অনেক সার্চ ইন্জিন এখন নোফলো লিংক গুলোকে ব্যাকলিংক হিসাবে ধরে তারপরও সেগুলোর তেমন কোন মূল্য নেই। তাই আমাদের ব্যাকলিংক ভালো ও কোয়ালিটি সম্পূর্ণ ব্যাকলিংক তৈরী করার জন্য ডুফলো সাইট খুজতে হয়। আজ আমি এই টিউনের মাধ্যমে আপনাদর জানাবো কিভাবে আপনি বুঝবেন যে এই সাইট টি থেকে আপনি ডুফলো লিংক পাবেন না কি নোফলো লিংক পাবেন। তো চলুন দেখি আসি কি ভাবে এই কাজটি করবেন! </h3><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="SEO(Search engine Optimization) টিউটোরিয়ালস পর্ব-১০ " border="0" height="400" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEheEnZG_h0hGfXXa5_T6MunYhX3AhkvawfE5YZV-D6-exBI7mK1WgXWndlfhtz2NGel2W6GJ6_ECPL5rFGvk79n5XnfQ9qz_09ocB1WzdSQffEorLq7YSma7NSdJ718roHsGCqDq0KK1fQ/s1600/dofollow-wordle1.png" title="SEO(Search engine Optimization) টিউটোরিয়ালস পর্ব-১০ " width="640" /></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">☼ ডাউনলোড করুন একটি এসইও টুলস<br /><br />এই কাজটি করার জন্য আপনার ফায়ার ফক্স ব্রাউজার থাকতে হবে। এবং আপনার ব্রাউজারে একটি এডঅন ইন্সটল থাকতে হবে। এই টুলসের নাম হলো search status। এই টুলস ওয়েবমাস্টারদেরক কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়। এটিতে অনেক অপশন যোগ করা আছে যা আপনার এসইওয়ের গবেষণা করার জন্য অনেক কাজে লাগবে। তো চলুন একটু দেখে আসি কি কি আছে এই টুলস এ।<br /></div><div style="text-align: justify;">♦ আপনি এর মাধ্যমে পেজরেংক, আলেক্সা রেংক মোজো রেংক ও এদের সমন্বয়ে Complete Rank দেখতে পারেন। <br />♦ সাইটের ব্যাকলিংক চেক করতে পারবেন। <br />♦ সাইটের কয়টি পেজ সার্চ ইন্জিন ইনডেক্স করেছে সেটা জানতে পারবেন। </div><div style="text-align: justify;">♦ ওয়েব পেজের মধ্যকার কী-ওয়ার্ড ডেসটিনি দেখতে পারবেন। <br />♦ দেখতে পারবেন সাইটের XML ও Robots.txt ফাইল গুলো। <br />♦ ঐ সাইটের ডোমেইন এর Whois চেক করতে পারবেন। <br />♦ ওয়েব পেজের মেটা ট্যাক দেখতে পারবেন। <br />♦ সাইট টি নোফলো বা ডু ফলো লিংক গুলোকে হাইলাইট করতে পারবেন। <br />♦ ওয়েব পেজের Link Report যেমন কয়টি Internal Link আছে, কয়টি External Link আছে, কয়টি Nofollow link এবং follow External লিংক আছে তা জানা যাবে। <br /><br />মোট কথা একটি ওয়েবপেজের SEO এন্যালাইজ করার জন্য এই টুলস এর জুড়ি নাই। আপনি এই টুলসটি ফায়ারফক্স এ ইনেস্টল করার জন্য চলে যেতে পারেন নিচের লিংকে। <br />লিঙ্কঃ <a href="http://www.quirk.biz/searchstatus/" rel="nofollow" target="_blank">search status free download </a><br /><br />ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন আপানর ব্রাউজারে,এরপর একবার ফায়ারফক্স রিস্টার্ট দিন। ইন্সটল শেষে হয়ে গেলে দেখবেন যে আপনার ব্রাউজারের নিচের দিকে ডান সাইডে টুলসটির অপশন এসেছে। <br /><br />এবার মনে করুন আপনি একটি ব্লগে কমেন্ট করতে চাচ্ছেন। তাহলে সেই সাইটের প্রবেশ করুন। মনে করি আমরা http://www.makeuseof.com/tag/20-photoshop-tips-tricks-that-you-should-know-about-part-one/ এই লিংকে গিয়ে কমেন্টস করবো। এখন এই পেজে গিয়ে নিচে স্ক্রলিং করে কমেন্টস এর স্থানে আসি। এবার টুলসটির লোগো চিন্হিত অংশে মাউসের রাইট বাটন দিয়ে ক্লিক করি। এখান থেকে Highlight Nofollow link এ ক্লিক করি। এবার দেখুন যে যারা যারা কমেন্টস করেছে তাদের দেয়া নাম ও ওয়েব সাইট গুলোকে হাইলাইট করেছে। তার মানে হলো যে ঐ ব্লগটির কমেন্টেস এর লিংক গুলো Nofollow লিংক। এভাবে আপনি খুব সহজেই অন্য সব ব্লগ বা ওয়েব সাইটে লিংক সাবমিট করার আগে চেক করে নিতে পারেন যে আপনি যেখানে লিংকটি দিবেন সেটা ডুফলো হবে না কি নোফলো ব্যাকলিংক হবে! এখন আপনি শিখলেন যে কিভাবে Nofollow ও Dofollow লিংক বা সাইট চিনবেন। তাই চেষ্টা করুন খুজে খুজে Dofollow সাইটগুলোতে গিয়ে ব্যাকলিংক বাড়াতে।<br /><br />☼ আর যদি আপনি সার্চ করে খুজতে চান Dofollow লিংক এর ওয়েব সাইট তাহলে চলে যান নিচের লিংকগুলোতেঃ <br /><br />    w3ec.com/dofollow/<br />    http://www.inlineseo.com/dofollowdiver/<br />    Atniz.com/dofollow-search-engine/<br />    Commenthunt.com</div></div>

SEO(Search engine Optimization) টিউটোরিয়ালস পর্ব-১০

আমরা অনেক সময় বিভিন্ন সাইটে গিয়ে পোষ্ট বা কমেন্টস করি ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য। কিন্তু সব সাইট থেকেই কি আপনি ভালো ব্যাকলিংক পান? না কেননা যেসকল...

Read more »

Oh sailor! oh sailor! isn't the life still infinite! - (হে নাবিক, হে নাবিক, জীবন অপরিমেয় নাকি!)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><h3 style="text-align: justify;"><i><u>"Oh sailor! oh sailor! isn't the life still infinite! - (হে নাবিক, হে নাবিক, জীবন অপরিমেয় নাকি!)" </u></i></h3><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><img alt="Oh sailor! oh sailor! isn't the life still infinite! - (হে নাবিক, হে নাবিক, জীবন অপরিমেয় নাকি!) " border="0" height="388" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhf51AMz6WYAwtm9QvPA35G0CLeqc3ZrMRIYafC21m4E5ykTF534OEQJOOrbqDiDm2XZQYM6KBpUG-OL0F3GwpjC1P_nXhKL3ttRzd7hFbz-2s0oVumUfCi9_sreDiiv4YPkRt-JJwWa8A/s1600/alone_with_the_tree_wallpaper.jpg" title="Oh sailor! oh sailor! isn't the life still infinite! - (হে নাবিক, হে নাবিক, জীবন অপরিমেয় নাকি!) " width="640" /></div><div style="text-align: justify;"><br /><br />সত্যিইতো আমাদের জীবনটাতো মোটেই অপরিমেয় না; একজন সফল ব্যাবসায়ীর প্রতিমাসের রোজগারের গুচ্ছের কালোটাকার মত অগাধতো নয়ই, বরং আমাদের জীবন একজন ছোট চাকুরীজীবির মাসান্তে গ্রাসাচ্ছাদনের জন্য পাওয়া সামান্য কিছু টাকার মতই পরিমিত, তার উপরে আবার বোনাস পাওয়া যায় ঈদে চান্দে এই যাহ! আর জীবনের ক্ষেত্রে একটা কথাতো আজ আমরা সবাই মানি, 'এই আছে এই নাই'। এই একটু আগেই আমি হয়তো মগবাজার রেল ক্রসিং পার হচ্ছিলাম আমার কালো গাড়িতে করে খানিক পরেই এই আমার দলা মোচড়া খাওয়া মৃতদেহটা হয়ত মাছিময় হবে কোনও এক হাসপাতালের মর্গে!<br /><br />কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার এইযে আমরা আমাদের এই ক্ষুদ্র জীবনটাকে অসামান্য বা আমাদের বেঁচে থাকাটাকে worthwhile করে তোলার কোনও চেষ্টাই করিনা। আমাদের কাছে এখনও আমাদের নিজেদের স্বত্তাটুকুই প্রয়োজনীয়, আমাদের সময় কি আছে অন্যের কথা ভাবার...? এটাই সমস্যা..., আমরা এটাই বুঝিনা যে আমাদের সময়ইতো নাই! যা করে যাওয়ার তা আমাদের এখনই করতে হবে, it's now or never. কে বলতে পারবে বুক ফুলিয়ে যে 'আমি কাল মরবোনা?' তাহলে কেন আমি আজকেই কিছু করছিনা...? এ প্রশ্ন আমি নিজেকেও করি, এই হিপোক্র্যাট; আমিইতো সামান্য একটা কাজও ফেলে রাখি কালকের জন্য! এই এত বড় গলায় তাহলে কেন আমি এসব বলছি? নিজেকে নিজের চটাশ করে একটা চড় মারতে ইচ্ছা হচ্ছিল, আমি নিজেই কতকিছু করতে চেয়েছিলাম, তার কিছুইকি করেছি...? <br /><br />আমি সাধারনত এত গুরুভার কথা ভাবিনা, আমি ফাজিল মানুষ সস্তা রসিকতা বা ভাড়ামো করে লোক হাসানোটাই আমার কাজ, কিন্তু বয়েসতো হচ্ছেই, আর এই বয়েসের দোষেই বোধহয় আজকাল হঠাৎ হঠাৎ নিজের হিসাব নিতে ইচ্ছা করে। আমি দিনকে দিন অদ্ভুত হয়ে যাচ্ছি!<br /><br />রাতের বেলা হাটতে বের হলে যখন আকাশের দিকে তাকাই মনে হয় যে আমি হারিয়ে গেলাম! আমার সর্বস্ব যখন হারিয়ে যায় অনন্ত নক্ষত্রবীথির রহস্যময়তায়, তখন কি মনে পড়ে আমি কে? আমার সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়! প্রগাঢ় এক ভাবালুতায় পেয়েবসা নিজেকে তখন নিজেই চিনিনা...! <br /><br />আজকে আসলেই আমি খুব অন্যমনষ্ক! কেন যেন জীবনানন্দের কবিতা পড়ে মনে হল, "আজ কিছুইতো করা হলোনা আমার! আমি কি আদৌ সময় পাব কিছু করার?" :'( </div></div>

Oh sailor! oh sailor! isn't the life still infinite! - (হে নাবিক, হে নাবিক, জীবন অপরিমেয় নাকি!)

"Oh sailor! oh sailor! isn't the life still infinite! - (হে নাবিক, হে নাবিক, জীবন অপরিমেয় নাকি!)" সত্যিইতো আমাদের জীবনটাতো মোট...

Read more »